খালেদ মাহমুদ সুজন খবর
প্রস্তুতির ঘাটতির কারণেই লঙ্কা সিরিজে ভরাডুবি, বলছেন সুজন
ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে নাজেহাল হয়েছে বাংলাদেশ। দুই ম্যাচের সিরিজে দুটিতেই বেশ বাজেভাবে হেরে ২-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে টাইগাররা। সিরিজে
তাসকিন-শরিফুলের পারফরম্যান্সে মুগ্ধ গুরু সুজন
বাংলাদেশের অন্যতম সেরা দুই পেসার তাসকিন আহমেদ এবং শরিফুল ইসলাম। এবারের ডিপিএলে দুজনই খেলছেন আবাহনীর হয়ে। তাদের কোচ হিসেবে আছেন খালেদ মাহমুদ সুজন। [গুগ
দেশ সবার আগে, আমাদের তো ১০টা মুস্তাফিজ নেই : সুজন
আইপিএলের এবারের আসরে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি মুস্তাফিজুর রহমান। এখনও পর্যন্ত ১০ উইকেট তুলে ভালোভাবেই সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী হওয়ার দৌড়ে আছেন বাংলার
বিশ্বকাপে সম্মান পাইনি, আমি আর কাজ করতে চাই না : সুজন
আর কখনই বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোনো দায়িত্ব নিতে চান না সাবেক অধিনায়ক, বিসিবি পরিচালক ও একাধিকবার টিম ডিরেক্টরের দায়িত্ব পালন করা খালেদ মাহমুদ সুজন। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে টিম ডিরেক
বিশ্রাম-বিরতি ছন্দে ফেরাবে লিটনকে, বিশ্বাস আবাহনীর
ফর্ম হারিয়ে ধুঁকছেন লিটন দাস। হোক জাতীয় দল কিংবা ঘরোয়া ক্রিকেট। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শেষে আবারো ফেরার কথা প্রিমিয়ার লিগে। তবে ছন্দে ফেরানোর জন্য লিটনকে বিশ্রাম দিয়েছে দল।
শান্তকে বলছিলাম, জাতীয় দল থেকে আবাহনী শক্তিশালী : সুজন
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) আবাহনীর দল বরাবরই শক্তিশালী। তবে এবার যেন অন্যান্যবারের স্কোয়াডকে ছাড়িয়ে গেছে আকাশী-নীলরা। জাতীয় দলের তারকাখচিত দলটি এত শক্তিশালী যে, কোচ খালেদ মাহমুদ
লিটনকে ক্লান্ত মনে হয়েছে সুজনের
বাজে পারফরম্যান্সের কারণে জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েছেন লিটন দাস। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সর্বশেষ দুই ওয়ানডেতে খুলতে পারেননি রানের খাতাই। নতুন বলে ধারাবাহিক অফ ফর্মের কারণ দল থেকেই বাদ পড়েন
একটা ভালো ইনিংসেই ফর্মে ফিরবে লিটন : সুজন
ব্যাট হাতে সময়টা ভালো যাচ্ছে না লিটন দাসের। নিয়মিতই ব্যাটিং হাতে হচ্ছেন ব্যর্থ৷ ফলে দল থেকে হারিয়েছেন জায়গা। তবে দ্রুতই ফিরে আসবেন লিটন এমনটাই আশা আবাহনীর কোচখালেদ মাহমুদ সুজনের।
আফিফ ওয়ানডে দলে না থাকায় সুজনের বিস্ময়
২৭ ইনিংসে ২৮.৫৭ গড় আর ৯০.০৯ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ৬০০ রান। এমনকি সর্বশেষ ওয়ানডেতেও ২৮ বলে সাজিয়েছেন ৩৮ রানের ইনিংস। সেই আফিফ হোসেন ধ্রুবর জায়গা হয়নি ওয়ানডে দলে। শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়
এই হারেও শান্তি আছে : সুজন
দল ভালো করলে হেরেও শান্তি। একটা সময় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তেও হিমশিম খেয়েছে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ বড় স্কোর জড়ো করলে তার ধারেকাছে যাওয়াও ছিল কষ্টসাধ্য। সেই বাংলাদেশ
নান্নু ভাই দুর্ভাগা, উনাকে আমার স্যালুট : সুজন
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সমালোচিত ক্রিকেট নির্বাচক তো বটেই, যদি মিনহাজুল আবেদিন নান্নুকে বাংলাদেশের সবচেয়ে সমালোচিত ক্রিকেট ব্যক্তিত্বও বলা হয়, হয়ত ভুল হবে না। দল নির্বাচনের গুরুদ
বাশারকে প্রধান নির্বাচক হিসেবে চেয়েছিলেন সুজন
দীর্ঘদিন জাতীয় দলের নির্বাচক প্যানেলে সাধারণ নির্বাচক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন হাবিবুল বাশার সুমন। অন্য অনেকের মতো খালেদ মাহমুদ সুজনও ভেবেছিলেন, বাশারই হবেন নতুন প্রধান নির্বাচক।