ঘরের মাটিতে ত্রিদেশীয় সিরিজ (

-

-জিম্বাবুয়ে), টেস্ট সিরিজ (শ্রীলঙ্কা), টি-২০ সিরিজ (শ্রীলঙ্কা) এবং শ্রীলঙ্কায় নিদাহাস ট্রফি (শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ-

) শেষে ক্লান্ত জাতীয় ক্রিকেট দল এখন আছে আন্তর্জাতিক সূচি থেকে বিশ্রামে। আগামী দীর্ঘদিন জাতীয় দলের নেই আন্তর্জাতিক খেলা।

চলতি বছরের আগস্টে বাংলাদেশ দল সফর করবে অস্ট্রেলিয়ায়। আইসিসির ফিউচার ট্যুর প্ল্যান অনুযায়ী, সফরে স্বাগতিক ও সফরকারী দল পরস্পরের বিপক্ষে দুটি টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডে ম্যাচের পৃথক দুটি সিরিজ খেলার কথা। তবে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) টেস্ট সিরিজ খেলতে আগ্রহী নয়- এমন ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে আগেই। আর তাই লঙ্গার ভার্শনের সিরিজের পরিবর্তে ম্যাচ বাড়িয়ে কেবল সীমিত ওভারের সিরিজই আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে দেশের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এই বছর টানা ক্রিকেটীয় সূচি পালন করবে অস্ট্রেলিয়া। আর তাই বাংলাদেশের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ খেলতে দেশটির ক্রিকেট বোর্ডের যত অনীহা। দুই টেস্টের সিরিজে খেলা হবে ১০ দিন। কিন্তু ১০ দিনের কম খেলেই অনেকগুলো সীমিত ওভারের ম্যাচ খেলা যায়। আর তাই বিচক্ষণ বিসিবি সিএ-কে দিয়েছে সেই প্রস্তাবই। জানা গেছে, দুই টেস্টের সিরিজের পরিবর্তে সিএ-কে একটি ওয়ানডে ও একটি টি-২০ সিরিজ আয়োজন করার প্রস্তাব দিয়েছে বিসিবি। সেক্ষেত্রে ওয়ানডে সিরিজ হবে পাঁচ ম্যাচের এবং টি-২০ সিরিজ হবে দুই ম্যাচের। বিসিবি থেকে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে এ ব্যাপারে কিছু জানানো না হলেও এটুকু নিশ্চিত, টেস্ট খেলতে অনীহা প্রকাশ করা ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া এমন প্রস্তাবে রাজি হবে সহজেই। এদিকে অস্ট্রেলিয়া সফরের আগে

এবং

ের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ। মে কিংবা জুন মাসে বাংলাদেশের নেই কোনো আন্তর্জাতিক সূচি। ঐ সময়টায় টাইগারদের সাথে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলার আগ্রহ জানিয়েছে আফগানিস্তান। বিসিবি প্রস্তাবে রাজি হলে আফগানিস্তানের বাংলাদেশ সফরই হতে যাচ্ছে মাশরাফি বিন মুর্তজাদের পরবর্তী মিশন। এর পরপরই মাঠে গড়াবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ, যেখানে টাইগাররা থাকবে সফরকারীর ভূমিকায়।