[caption id="attachment_199140" align="aligncenter" width="700"]

তামিম ইকবাল[/caption] বিকেএসপিতে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব। তামিম ধীরগতিতে শুরু করলেও অপরপ্রান্তে ঝড়ো সূচনা এনে দেন বিজয়। ৩৭ বলেই অর্ধশতক স্পর্শ করেন বিজয়। অপরদিকে তামিম অর্ধশতক স্পর্শ করে মোকাবেলা করেন ৮৪টি বল। তবে অর্ধশতক হাঁকানোর পর হাত খুলে ব্যাটিং শুরু করেন তামিমও। ১২২ বলে শতক হাঁকান তামিম। ১৩২ বলে ১৩৭ রানের ইনিংস খেলে ছক্কা হাঁকাতে গিয়েই বাউন্ডারিতে ক্যাচ আউট হন তিনি। এই বাঁহাতি ব্যাটারের ব্যাট থেকে আসে ১৩টি চার ও ছয়টি ছক্কা। এই ডিপিএলে তামিমের এটি টানা দ্বিতীয় শতক। তামিম সেঞ্চুরি হাঁকালেও তা হাতছাড়া করেছেন বিজয়। নব্বইয়ে নার্ভাস হয়ে পড়েন বিজয়। রান তোলার গতি কিছুটা কমিয়ে দেন বিজয়। ফলে শতক হাঁকাতেও ব্যর্থ হন তিনি। ৮৫ বলে ৯৬ রান করে বিদায় নেন এই ডানহাতি ব্যাটার। তার ব্যাট থেকে এসেছে আটটি চার ও দুইটি ছক্কা। চলতি আসরে এটি বিজয়ের নবম অর্ধশতক, ডিপিএলে এক আসরে যা সর্বোচ্চ অর্ধশতকের রেকর্ড। আগে যৌথভাবে আটটি অর্ধশতকের রেকর্ড ছিল নাঈম ইসলাম ও

ের। [caption id="attachment_199144" align="aligncenter" width="700"]

ডিপিএলে রেকর্ড গড়েই চলেছেন বিজয়[/caption] এছাড়াও প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে

একটি করে চার ও ছক্কায় ১৪ বলে ২০ রান করে রান-আউট হন। দলীয় অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন দুইটি করে চার ও ছক্কায় ২৬ বলে করেন ৩৯ রান।

ের ব্যাট থেকে ১৭ বলে ২০ রান ও ইয়াসিরের ব্যাট থেকে আসে ১৩ বলে ১২ রান। প্রাইম ব্যাংকের বিদেশি ক্রিকেটার করিম জানাত ১০ বলে অপরাজিত ২০ রান করেন। শাহাদাত হোসেন দীপু ৩ বলে ৮ রানে অপরাজিত থাকেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ৩৫৫ রান সংগ্রহ করে প্রাইম ব্যাংক।

৩৫৫/৭ (৫০ ওভার) তামিম ১৩৭, বিজয় ৯৬, মিঠুন ৩৯, জানাত ২০*, মুমিনুল ২০, নাসির ২০; নিলয় ৩/৫৪, হাবিব ২/৮৩।