██████╗ ██████╗ ██████╗ ███████╗██████╗ ███████╗ ██╗    ██████╗ ██████╗ ███╗   ███╗
                ██╔════╝██╔═══██╗██╔══██╗██╔════╝██╔══██╗╚════██║███║   ██╔════╝██╔═══██╗████╗ ████║
                ██║     ██║   ██║██║  ██║█████╗  ██████╔╝    ██╔╝╚██║   ██║     ██║   ██║██╔████╔██║
                ██║     ██║   ██║██║  ██║██╔══╝  ██╔══██╗   ██╔╝  ██║   ██║     ██║   ██║██║╚██╔╝██║
                ╚██████╗╚██████╔╝██████╔╝███████╗██║  ██║   ██║   ██║██╗╚██████╗╚██████╔╝██║ ╚═╝ ██║
                 ╚═════╝ ╚═════╝ ╚═════╝ ╚══════╝╚═╝  ╚═╝   ╚═╝   ╚═╝╚═╝ ╚═════╝ ╚═════╝ ╚═╝     ╚═╝
                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                               
Developed By Coder71 Ltd.

দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে বাজে সূচনা

দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে বাজে সূচনা
Azmal Tanjim Shakir

Azmal Tanjim Shakirপ্রতিবেদক

প্রকাশিত হয়েছে - 2019-06-16T03:21:52+06:00

আপডেট হয়েছে - 2019-06-16T10:33:59+06:00

২০১৯ বিশ্বকাপের আগে অনেকের হিসেবেই শেষ চারে যাওয়ার মতো দল ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে মাঠে খেলা গড়ানোর পর যেন পুরোপুরি বদলে গিয়েছে সেই হিসাব। নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে এসে প্রথম জয়টা পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বিশ্বকাপে প্রথম জয়ের জন্য এর আগে কখনোই এত অপেক্ষা করতে হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকাকে।
দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে বাজে সূচনা
১৯৯২ সালের বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে নয় উইকেটে হারিয়ে শুভসূচনা করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। অ্যালান ডোনাল্ডের বোলিং তোপে পড়ে ৪৯ ওভারের ম্যাচে
করে ৯ উইকেটে ১৭০। তিনটি উইকেট শিকার করেন ডোনাল্ড। জবাব দিতে নেমে অধিনায়ক  কেপলার ওয়েসেলসের ৮১ রানের ইনিংসের সুবাদে ৯ উইকেটের জয় দক্ষিণ আফ্রিকা।
১৯৯৬ বিশ্বকাপেও বড় জয় দিয়েই শুরু করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ১৬৯ রানের জয় পেয়েছিল তারা। গ্যারি কারস্টেনের ১৮৮ রানের ইনিংসে ভর করে ৩২১ রান করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। জবাবে সংযুক্ত আরব আমিরাত করে ৫০ ওভারে ১৫২। ১৯৯৯ বিশ্বকাপে জ্যাক ক্যালিসের ৯৬ রানের ইনিংসে ভর করে ভারতকে ৪ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপের যাত্রা শুরু করে প্রোটিয়ারা।
ের দেওয়া ২৫৪ রানের লক্ষ্য টপকে যায় ১৬ বল হাতে রেখে। ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে ঘরের মাঠে শুভসূচনা করতে ব্যর্থ হয় প্রোটিয়ারা। কেপ টাউনে
ের সাথে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করে পরাজিত হয় তিন রানে। জয়টা আসে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে। কেনিয়াকে ১৪০ রানে অলআউট করে দিয়ে সব উইকেট হাতে রেখে ম্যাচ জিতে নেয় স্বাগতিকরা। ২০০৭ বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে
ের মুখোমুখি হয় দক্ষিন আফ্রিকা। ৪০ ওভারের ম্যাচে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৫৩ রানের পাহাড় গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। জবাব দিতে নেদারল্যান্ডস করেছিল ৯ উইকেটে ১৩২। ঐ ম্যাচে ৬ বলে ৬ ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন হার্শেল গিবস। ১২৮ রান এসেছিল জ্যাক ক্যালিসের ব্যাট থেকে। এরপর ২০১১ বিশ্বকাপে ক্যারিবিয়ানদের ৭ উইকেটে হারিয়ে সূচনা করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ইমরান তাহিরের ৪ উইকেট প্রাপ্তির দিনে ১০৭ রানের ইনিংস খেলেছিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। সেই ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে কোনো পাত্তাই দেয়নি দক্ষিণ আফ্রিকা। সর্বশেষ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়েকে ৬২ রানে হারিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ডেভিড মিলার আর জেপি ডুমিনির জোড়া শতকে ৩৩৯ রান করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। জবাবে ২৭৭ রান করে গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ে।
তবে এ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে
ের কাছে ১০৪ রানের পরাজয়। দ্বিতীয় ম্যাচে ২১ রানে হেরেছে
ের কাছে। এরপর ভারতের কাছে ছয় উইকেট হেরে পরাজয়ের হ্যাটট্রিক করে প্রোটিয়ারা। চতুর্থ ম্যাচটা বৃষ্টিতে ভেসে গেলে পয়েন্টের খাতা খুলে তারা। সেই ম্যাচেও বেশ বাজে অবস্থায় ছিল ফাফ ডু প্লেসিসের দল। বৃষ্টি নামার আগে উইন্ডিজের বিপক্ষে ৭ ওভার ৩ বলে ২৯ রান করতে গিয়ে ২ উইকেট হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। অবশেষে পঞ্চম ম্যাচে এসে কেটেছে খরা। কাগজে কলমে তুলনামূলক দুর্বল দল
ের বিপক্ষে নয় উইকেটের জয় পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। পাঁচ ম্যাচ শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার ঝুলিতে মাত্র একটি জয়। তাদের সামর্থ্যটা যে এত কম নয় সেটা সবারই জানা। সেই সাথে আছে চোটের ধাক্কা। বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গিয়েছেন ডেল স্টেইন। তার বদলি হিসেবে খেলছেন বিউরান হেন্ডরিকস।  চোটের কারণে বাইরে আছেন লুঙ্গি এনগিডি। এছাড়া আরেক চিন্তার কারণ ব্যাটসম্যানদের অফফর্ম। নিয়মিত ওপেনার হাশিম আমলা আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে তিন ইনিংসে করেছিলেন ২৫। এইডেন মারক্রাম আর জেপি ডুমিনি তিনটি ইনিংসে ব্যাটিং করে রান করেছেন যথাক্রমে ৬১ আর ৫৬। হাতে আছে আর চারটি ম্যাচ। এ চার ম্যাচের মধ্যে রয়েছে ভারত আর অস্ট্রেলিয়ার মতো শক্তিশালীর বিপক্ষে ম্যাচও। সবচেয়ে বাজে সূচনা করার পর সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর কাজটা তাই প্রোটিয়াদের জন্য মোটেও সহজ হচ্ছে না।
একটি মন্তব্য করতেলগইনঅথবা

More

                ██████╗ ██████╗ ██████╗ ███████╗██████╗ ███████╗ ██╗    ██████╗ ██████╗ ███╗   ███╗
                ██╔════╝██╔═══██╗██╔══██╗██╔════╝██╔══██╗╚════██║███║   ██╔════╝██╔═══██╗████╗ ████║
                ██║     ██║   ██║██║  ██║█████╗  ██████╔╝    ██╔╝╚██║   ██║     ██║   ██║██╔████╔██║
                ██║     ██║   ██║██║  ██║██╔══╝  ██╔══██╗   ██╔╝  ██║   ██║     ██║   ██║██║╚██╔╝██║
                ╚██████╗╚██████╔╝██████╔╝███████╗██║  ██║   ██║   ██║██╗╚██████╗╚██████╔╝██║ ╚═╝ ██║
                 ╚═════╝ ╚═════╝ ╚═════╝ ╚══════╝╚═╝  ╚═╝   ╚═╝   ╚═╝╚═╝ ╚═════╝ ╚═════╝ ╚═╝     ╚═╝
                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                               
Developed By Coder71 Ltd.